ইউ এন লাইভ নিউজ: আজ আনুষ্ঠানিকভাবে রাজ্যাভিষেক হল তিলক ভার্মার। কপালে পড়ল রাজ তিলক। দুনিয়া দেখল তিলকের স্পর্ধা। এদিন দক্ষিণ আফ্রিকার বোলারদের মনে হচ্ছিল, সবাই তিলকের বেতনভুক কর্মচারী। মালিকের যেমন ইচ্ছে তেমন বল করছে তারা। দক্ষিণ আফ্রিকার ড্রেসিং রুমে শৈত্য প্রবাহ বইয়ে দিয়ে তাঁর ব্যাট থেকে এল জীবনের প্রথম সেঞ্চুরি। মাত্র বছর খানেক হল জাতীয় দলের জার্সি পরার সুযোগ পেয়েছেন হায়দরাবাদের ২২ বছরের যুবক তিলক ভার্মা। দুহাজার বাইশ সালে তার আইপিএল-এ অভিষেক। প্রবাদ আছে, জহুরী জহর চিনতে ভুল করেন না। শচিন রমেশ টেন্ডুলকারও ভুল করেননি।
তিনিই প্রথম বার্তা দিয়েছিলেন টিম ম্যানেজমেন্টকে, পারলে এই ছেলেটাকে টিমে নিয়ে নিন। সেই কারণেই হয়ত মাত্র ২০ লক্ষ টাকার বেস প্রাইজে থাকা তিলককে এক কোটি সত্তর লক্ষ টাকা দিয়ে ঘরে তুলেছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স। এতদিন পর তার ব্যাট দুনিয়াকে জানান দিল, তিলকের ক্ষমতা আসলে কতটা। আক্ষরিক অর্থেই মাঠে দাঁড়িয়ে বোলারদের কচুকাটা করলেন তিলক। অপরাজিত এই ১০৭ রানের ইনিংস এবং ২০০ স্ট্রাইকিং রেট বলে দিল, বাইশ গজে থাকতে এসেছেন তিনি। অবাঞ্ছিত ব্যতিক্রম না হলে, এই ব্যাটিং স্কিল আগামী দিনে অনেক বোলারের যে দুঃস্বপ্নের কারণ হতে চলেছে, সেটা নিশ্চিত করেই আজ মাঠ ছাড়লেন নাম্বুরি ঠাকুর তিলক ভার্মা।
Leave a Reply