তরাই ডুয়ার্সে ভাল্লুক সুমারি হবে ডিএনএ টেস্টের মাধ্যমে।
শুধুমাত্র ক্যামেরা ট্র্যাপের মাধ্যমে ভালুকের সংখ্যা নির্ধারণ করা সম্ভব নয়।
নতুন পদ্ধিতিতে গণনা করা হবে ভাল্লুক।
এই পদ্ধতির পোশাকি নাম লিওর ট্র্যাপিং।
জঙ্গলের একাধিক জায়গায় তৈরি করা হবে চৌকো ঘেরাটোপ।
থাকবে ভাল্লুকদের পছন্দের খাবর মধু, মাংস, গুড়।
খাবারের লোভে ঘেরাটোপে ঢুকলেই কাঁটাতারে আটকে যাবে ভাল্লুকের লোম।
সেই লোম সংগ্রহ করে পাঠানো হবে পরীক্ষাগারে।
সেখানেই হবে ডিএনএ টেস্ট।
ডিএনএ পরীক্ষাতেই জানা যাবে ভাল্লুকের সঠিক সংখ্যা।
Leave a Reply