নিউজ ডেস্ক : পূর্বাভাস অনুযায়ী, ১৭ থেকে ১৮ অক্টোবরের মধ্যে তৈরি হওয়া একটি নিম্নচাপ, ১৮ থেকে ১৯ অক্টোবরের মধ্যে ধীরে ধীরে ঘূর্ণিঝড়ের চেহারা নিতে পারে। তখন বাতাসের গতিবেগ থাকবে প্রায় ১৫০ থেকে ২০০ কিলোমিটার পর্যন্ত। এই গতিবেগ নিয়ে ঝড় যদি স্থলভাগে আছড়ে পড়ে, তাহলে আবারও ধ্বংসলীলা দেখা যাবে।
পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২৪ থেকে ২৫ অক্টোবরের মধ্যে বাংলাদেশ ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন উপকূল এবং অন্ধপ্রদেশ উপকূলের যে কোনো জায়গায় এই ঘূর্ণিঝড় তাণ্ডবলীলা চালাতে পারে। পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, উত্তর আন্দামান সাগরে একটি ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হতে পারে। এর গতিপথ কোনদিকে হবে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে ২-৩ দিনের মধ্যে তা পশ্চিম মুখী হতে পারার আশঙ্কা করা হচ্ছে ।
আরও পড়ুন : যাই যাই করেও যাচ্ছেনা বৃষ্টি: দুপুর গড়াতেই বদলে গেল আকাশের চেহারা
সকাল সকাল এক ফালি রোদ, জানালা বেয়ে এসে পৌঁছাল ঘরে। রাস্তায় বেরোতেই বোঝা গেল রোদের তাপ। তবে পূর্বাভাস অনুযায় কলকাতা ও পার্শবর্তী এলাকার আকাশ থাকতে পারে হালকা মেঘলা । বজ্রবিদ্যুত সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আপাতত কোথাও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস নেই। ১৪ অক্টোবর দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
অপরদিকে উত্তরবঙ্গের কোনও কোনও জায়গায় ভারী বৃষ্টি হলেও বৃহস্পতিবার থেকে পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে জানানো হয়েছে। ১৩ অক্টোবর দার্জিলিং, কালিম্পং এবং আলিপুরদুয়ারে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে। আগামী ২৪ ঘন্টায় সবকটি জেলারই কোথাও না কোথাও হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে।
আরও পড়ুন : তৃণমূলের দুর্নীতি নিয়ে শুভেন্দুর মিম, নিশানায় কালীঘাট