Category: ভাইরাল
-
কোটায় পড়ার চাপে নিতে যাচ্ছিলেন চরম সিদ্ধান্ত, সেই ছেলে আজ ইউটিউবে জনপ্রিয় এক পাইলট! রোজগার কয়েক কোটি টাকা
দশমের পরীক্ষায় খুব ভালো ফল করায় তাকে অনেকেই বলেছিল রাজস্থানের কৌটায় আইআইটির প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য। হরিয়ানার দীপক রাঠি কিশোর বর্ষের সেই স্বপ্নই তৈরি করেছিল মনে মনে। কোথায় গিয়ে জয়েন্ট এর প্রিপারেশন নিলেও তিনি উত্তীর্ণ হতে পারেননি। তবুও এখন মাস গেলে তিনি এক কোটি টাকায় উপার্জন করেন। বাবার ছিল চাষের জমি চাষ করে বছরে প্রায় তিন…
-
বাবা হলেন ইলেকট্রিশিয়ান, মা রান্না করেন হোটেলে; ছেলে আজ ভারতের কনিষ্ঠতম IPS অফিসার! চেনেন এনাকে?
বাবা ছিলেন সামান্য একজন ইলেকট্রিশিয়ান মা হোটেলে রুটি করে সংসার চালাতে মেধাবীর ছেলের দিকে কখনো দরিদ্রতার আচ আসতে দেন নি। ছেলে তাদের এই অক্লান্ত পরিশ্রমে মর্যাদা রেখেছে। তিনি এখন দেশের সবচেয়ে কনিষ্ঠতম আইপিএস অফিসার। আগামী ২৩শে ডিসেম্বর এএসপি হয়ে রাজস্থানের যেমন ঘর থানায় যোগদান করবেন। এই সাফল্যের পিছনে তুমি শুধুমাত্র কৃতিত্ব দিয়েছেন তার মা-বাবাকে। এই…
-
৩৭ দিনের শিশুকে কোলে নিয়ে অফিসে দেশের সর্বকনিষ্ঠ মেয়র! ভাইরাল ছবি
কোলে রয়েছে সদ্যোজাত তাকে ঘাড়ে করে নিয়েই সই করছেন। সমাজ মাধ্যমে সেই ছবি রীতিমতো ভাইরাল। কেরলের রাজধানী তিরুমন্তপুরমের সিপিএম পরিচালিত পুরো বোর্ডের মেয়র। তার নাম আর্যা রাজেন্দ্রন। গত দশই আগস্ট আর্যা সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। তারপর থেকে তিনি বাড়িতেই ছিলেন। কিন্তু পরের পর ফাইল জমা পড়ে যাচ্ছিল। শনিবার দিন কোলে এক মাসের মেয়েকে নিয়ে হাজির হলেন…
-
সামাজিক বঞ্চনা ও কটাক্ষকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে কেরালার প্রথম আদিবাসী আইএএস অফিসের হন এই তরুণী!
ভারতের ইউপিএসসিকে সবচেয়ে কঠিনতম পরীক্ষার মধ্যে একটি ধরা হয়। প্রতিবছর লাখ লাখ ছেলে মেয়ে এই পরীক্ষায় বসে। কিন্তু উত্তীর্ণ হয় মাত্র কয়েকজন। এমন পরিস্থিতি অতি দরিদ্র ঘর থেকে আসা পরীক্ষার্থীতে উত্তীর্ণ হওয়া সত্যিই অনেক কঠিন হয়ে যায়। কেরলের তপশিলি উপজাতির এক কন্যা শ্রীধর না সুরে ২০১৬ সালে মাস্টার্স শেষ করে ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসেন কিন্তু ব্যর্থ…
-
পোলিওতে খুইয়েছেন এক পা, অসহনীয় দারিদ্র্য সহ্য করেও আইএএস হয়ে আজ সবার অনুপ্রেরণা এই ব্যক্তি!
ভারতের ইউপিএসসিকে সবচেয়ে কঠিনতম পরীক্ষার মধ্যে একটি ধরা হয়। প্রতিবছর লাখ লাখ ছেলে মেয়ে এই পরীক্ষায় বসে। কিন্তু উত্তীর্ণ হয় মাত্র কয়েকজন। এমন পরিস্থিতি অতি দরিদ্র ঘর থেকে আসা পরীক্ষার্থীতে উত্তীর্ণ হওয়া সত্যিই অনেক কঠিন হয়ে যায়। মহারাষ্ট্রের শোলপুর জেলার মহা গাওয়ের এক বাসিন্দা রমেশ গোলক জন্ম হওয়ার পর থেকেই দেখেছে তার পরিবারের দারিদ্রতা। অনেকদিন…
-
হুইলচেয়ারে বিক্রি করেন সিঙ্গারা, শত বাধা বিপত্তি সত্ত্বেও আইএএস হওয়ার পথে এগিয়ে চলেছেন এই যুবক!
নাগপুরের সুরজ নামে এক যুবক হুইলচেয়ারে বসে সিঙারা বিক্রি করে আইএএস হওয়ার স্বপ্ন পূরণের চেষ্টা করছেন। চাকরির চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে আর্থিক অনটনের মধ্যে পড়েছিলেন তিনি। এরপরই তিনি হুইলচেয়ারে সিঙারা বিক্রি করতে শুরু করেন। সামান্য আয় দিয়ে তিনি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। গৌরব ওয়াসান নামে এক ফুড ব্লগার সুরজের গল্প শুনে তাকে সাহায্য করার…
-
অন্ধ বলে নেয়নি আইআইটি, সেই ছেলেই এমআইটিতে পড়ে আজ কয়েকশো কোটি টাকার মালিক!
জন্ম থেকেই দৃষ্টিহীন শ্রীকান্ত ভোল্লা। তিনি শারীরিকভাবে অক্ষম হলেও মানসিকভাবে তাকে কেউ দমাতে পারেনি। এই শ্রীকান্ত কই একদিন ফিরিয়ে দিয়েছিল আইআইটি তার অন্ধত্বের জন্য কিন্তু আজ সেই শ্রীকান্তই ৫০ কোটি টাকা কোম্পানির ceo। অন্ধ্রপ্রদেশের একটি অখ্যাত গ্রামের বাসিন্দা শ্রীকান্তর কাহিনী বদলে দিয়েছে বহু শারীরিক অক্ষম সম্পন্ন ব্যক্তিদের জীবন কাহিনী। অতি কষ্টে তার বাবা মা তাকে…
-
ট্যাক্সিচালক বাবার স্বপ্ন পূরণ করল অন্ধ ছেলে, ইউপিএসসিতে ৬৫৯তম স্থান অধিকার করে IAS হল সে
ভারতের ইউপিএসসিকে সবচেয়ে কঠিনতম পরীক্ষার মধ্যে একটি ধরা হয়। প্রতিবছর লাখ লাখ ছেলে মেয়ে এই পরীক্ষায় বসে। কিন্তু উত্তীর্ণ হয় মাত্র কয়েকজন। এমন পরিস্থিতি অতি দরিদ্র ঘর থেকে আসা পরীক্ষার্থীতে উত্তীর্ণ হওয়া সত্যিই অনেক কঠিন হয়ে যায়। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা নিয়ে ইউপিএসসি পাশ করেছে একজন আজ সেই গল্পই শোনানো হবে। কোথায় আছে শরীরের প্রতিবন্ধকতা থাকলেও মনের…
-
মানুষের মতন একদম মিষ্টি সুর করে কথা বলে শালিক, সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড়ের গতিতে ভাইরাল ভিডিও
এখন কোন কিছুই আমাদের কাছে আর অজানা থাকে না সোশ্যাল মিডিয়ার সৌজন্যে। অনেক মানুষ এই সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে নিজেদের প্রতিবার সকলের সামনে তুলে ধরেন। আবার এই সোশ্যাল মিডিয়াতে মানুষেরা নিজেদের জীবনের ভালো-মন্দ সমস্তটা প্রকাশ্যে আনেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়ার শুধুমাত্র মানুষই নয় নানান পশু পাখি এরাও নানান কারুকার্য করে থাকে সেটাও রীতিমতো ভাইরাল হয়। অনেকেই আগে…
-
মা-বাবাকে হারিয়ে শৈশব কেটেছে অনাথাশ্রমে, কিন্তু হার না মেনে হোটেল বয় থেকে আজ আইএএস হয়ে দেখিয়েছেন এই ব্যক্তি!
ছোট্ট আব্দুলের বাবা মারা গেলে মা তাকে অনাথ আশ্রমে রেখে কাজ করতে যান। আশ্রমে আব্দুলের মেধা দেখে এক আইএএস অফিসার তাকে উৎসাহিত করেন। আব্দুলের মাও তার ছেলেকে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে সাহায্য করেন। হোটেল বয় থেকে খবরের কাগজের হকারি অর্থের জন্যে সব কিছুই করেছেন তিনি। এই অভাব-অনটনের মধ্যেও আব্দুল পড়াশোনা চালিয়ে যান এবং ১৯৯৫ সালে ইংরেজিতে…