ইউ এন লাইভ নিউজ: ২০২৪ সালের সাম্প্রতিক লোকসভা নির্বাচনে, হেমা মালিনী পরপর তৃতীয়বারের মতো মথুরা থেকে তার আসনটি সুরক্ষিত করেছেন, অন্যদিকে কঙ্গনা রানাউত রাজনীতিতে ডেব্যুই করেই বিজয়ী হয়েছেন ।
কঙ্গনা রানাউত, যিনি তার অভিনয় দক্ষতার জন্য পরিচিত, মান্ডি আসনে বিজয়ী হয়েছেন, কংগ্রেস নেতা বিক্রমাদিত্য সিংকে পরাজিত করেছেন। অনুপম খের, যিনি নিজেই অভিনেতা থেকে রাজনীতিবিদে রূপান্তরিত, কঙ্গনার কৃতিত্বের জন্য তার প্রশংসা প্রকাশ করেছেন, তাকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ‘রকস্টার’ হিসাবে উল্লেখ করেছেন। অন্যদিকে , এশা দেওল তার মা হেমা মালিনীকে অভিনন্দন জানিয়েছেন
অনুপম খের তার ইনস্টাগ্রামে কঙ্গনার প্রচারাভিযানের মুহূর্তগুলির একটি মন্টেজ শেয়ার করে , তার সাফল্যের অসাধারণ যাত্রা উদযাপন করেছেন। ভারতের নির্বাচন কমিশনের মতে, হিমাচল প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্র সিং-এর ছেলে বিক্রমাদিত্য সিং-এর মতো শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বিতাকে পরাস্ত করে কঙ্গনা হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা আসনে ৭৪,৭৫৫ ভোটের উল্লেখযোগ্য ব্যবধানে তার জয় নিশ্চিত করেছেন।
ইশা দেওল তার ইনস্টাগ্রামে হেমা মালিনীর একটা ছবি পোস্ট করে তার মায়ের জেতার হ্যাটট্রিকের অভিনন্দন জানান নির্বাচনী ল্যান্ডস্কেপে হেমা মালিনীর মতো পরিচিত মুখের ধারাবাহিকতা এবং কঙ্গনা রানাউতের আত্মপ্রকাশের সাক্ষী ছিল, উভয়ই উল্লেখযোগ্য বিজয়গুলিকে চিহ্নিত করে যা তাদের নির্বাচনী এলাকা এবং তার বাইরেও প্রতিধ্বনিত হয়েছিল।
ইডি সূত্রের খবর, ৬ জুন পর যেকোনও দিন তিনি ইডি অফিসে আসতে পারবেন বলে আইনজীবীর মাধ্যমে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে জানিয়েছেন ঋতুপর্ণা।
এর আগে অর্থলগ্নি সংস্থা রোজভ্যালির আর্থিক নয়ছয়ের মামলায় নাম জড়িয়েছিল অভিনেত্রীর। ২০১৯ সালে রোজভ্যালি মামলায় তাঁকে তলব করেছিল কেন্দ্রীয় এজেন্সি। সে সময় তদন্তকারীদের জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখিও হয়েছিলেন ঋতুপর্ণা।
প্রসঙ্গত, ছুটি কাটাতে অভিনেত্রী এখন বসে রয়েছেন মায়ামিতে। গত ৩০ মে ইডির নোটিস সম্পর্কে ফোনে ঋতুপর্ণা দ্য ওয়ালকে জানিয়েছিলেন, “আমি সংবাদমাধ্যম থেকেই এসব শুনছি। রেশন দুর্নীতি কী আর কীসের নোটিস, কিছুই আমি জানি না।” সেই সময় অভিনেত্রী এও জানিয়েছিলেন, “বাড়িতে খোঁজ নিয়েছি, কোনও চিঠি আসেনি। আমার অফিসেও কোনও চিঠি আসেনি।” চিঠি পেলে আইনি পরামর্শ নেবেন বলেও জানিয়েছিলেন তিনি।
মনে করা হচ্ছে, মায়ামি থেকে অভিনেত্রী সম্ভবত এখনও ফেরেননি। সেকারণেই হয়তো হাজিরার জন্য বাড়তি সময় চেয়েছেন তদন্তকারী সংস্থার কাছে। তবে এ ব্যাপারে ঋতুপর্ণার সঙ্গে এখনও যোগাযোগ করা যায়নি। অভিনেত্রীর বক্তব্য জানা গেলে প্রতিবেদনে আপডেট করে দেওয়া হবে।