Tag: Indian Railways
-
লোকসভা নির্বাচনের আগেই দেশে হাইড্রোজেন ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা মোদি সরকারের
নিউজ ডেস্ক: বন্দে ভারত অতীত। সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বর থেকেই চলতে পারে হাইড্রোজেন ট্রেন। এবার তারই প্রস্তুতি নিতে শুরু করে দিল কেন্দ্রের মোদি সরকার। সূত্রের খবর, বাংলাও পেতে পারে একটা হাইড্রোজেন ট্রেন। বুধবারই কেন্দ্রীয় আর্থিক বাজেট পেশ করেছেন নির্মলা সীতারমণ। ওই বাজেটে গ্রিন এনার্জির ওপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে ধোঁয়াহীন হাইড্রোজেন…
-
Indian Railways: বিশ্বের দীর্ঘতম রেল প্ল্যাটফর্ম রয়েছে দেশেই! জানেন কোনটি?
ইউএনলাইভ নিউজ ডেস্ক: বিশ্বের দীর্ঘতম রেল প্ল্যাটফর্ম কোথায় আছে? অনেকেই জানেন বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা প্ল্যাটফর্ম খড়্গপুর। কিন্তু সেই সব এখন অতীত। বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা প্ল্যাটফর্ম রয়েছে ভারতেই। কর্ণাটকের হুবলি জংশন প্ল্যাটফর্ম এখন বিশ্বের দীর্ঘতম রেল প্ল্যাটফর্ম। দীর্ঘতম রেলস্টেশনের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ভারতেরই গোরক্ষপুর স্টেশন। এমনকি তৃতীয় স্থানেও রয়েছে ভারতের স্টেশনই। কেরালার কোল্লাম জংশনের প্ল্যাটফর্ম…
-
বিদেশেও চলবে ভারতের বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন, রফতানির পরিকল্পনা রেলওয়ের
নিউজ ডেস্ক : ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রের পর আন্তর্জাতিক মহলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেন। তাই এবার ভারতীয় রেলওয়ের পক্ষ থেকে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস ট্রেনের রফতানির প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে। ২০২৫-২৬ সালের মধ্যে ইউরোপ, দক্ষিণ আমেরিকা এবং পূর্ব এশিয়ার বাজারে রপ্তানি হতে পারে বহুচর্চিত এই ট্রেন। ভারতীয় রেলওয়ের একজন আধিকারিক জানিয়েছেন, স্লিপার ক্লাস সহ স্বদেশী ট্রেনগুলির…
-
ফেলনা নয়, স্ক্র্যাপ বেচেই কোটি কোটি টাকা আয় রেলের
নিউজ ডেস্ক: স্বচ্ছ ভারত অভিযানের অধীনে ভারতীয় রেল অনেক পদক্ষেপ নিয়েছে। স্বচ্ছ ভারতের অধীনে, ভারতীয় রেল এবং মধ্য রেলের ‘জিরো স্ক্র্যাপ মিশন’ শুরু হয়েছিল। চলতি আর্থিক বছরে ২০২২-২৩ সালে মধ্য রেলওয়ে স্ক্র্যাপ বিক্রি থেকে ২৫০.৪৯ কোটি টাকা আয় করেছে। এপ্রিল থেকে অক্টোবরের মধ্যে স্ক্র্যাপ বিক্রি করে সর্বোচ্চ আয় করেছে। দেশের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণের সবচেয়ে সস্তা…
-
Indian Railways: গুটখার দাগ তুলতে বছরে খরচ ১২০০ কোটি! কঠিন সমস্যার সহজ উপায় নিয়ে হাজির রেল কর্তৃপক্ষ
নিউজ ডেস্ক: গুটখা-পানমশলা নিয়ে বিতর্কের নেই শেষ। কখনও করে দেওয়া হয় নিষিদ্ধ। আবার সেই নিষেধাজ্ঞা পরোয়া না করেই চলে দেদার ব্যবহার। কোথাও এই পানমশলা-গুটখা নির্মাণকারী সংস্থাদের বিজ্ঞাপন। কোথাও বা এই ধরণের নেশার বস্তু থেকে সমাজকে সচেতন করা। কোথাও আবার মানুষের প্রকাশ্যে গুটখা সেবন এবং যেখানে সেখানে ফেলা পিক। একদিকে যেমন নির্দ্বিধায় বেড়ে চলেছে পরিবেশ নোংরা…