Tag: travel
-
গরমের ছুটিতে সিকিম গেলে ঘুরে আসতে পারেন অফবিট জায়গা গুলি
যাঁরা বেড়াতে যেতে ভালোবাসেন তাঁদের কাছে সিকিম একটি বেশ পছন্দের একটি জায়গা। তবে সিকিম ভ্রমণ মানে বেশিরভাগ পর্যটকের কাছেই উত্তর সিকিম ভ্রমণ। কিন্তু হিমালয়ের কোলে অবস্থিত এই ছোট্টো পাহাড়ি রাজ্যেও যে বেশ কয়েকটি অফবিট স্থান রয়েছে তার খোঁজ অনেকেই রাখেন না। চলুন আজ আলোচনা করি সিকিমের সেই অফবিট জায়গাগুলো নিয়ে ইয়ুমথাং: সিকিমের ইয়ুমথাং উপত্যকাটি সমুদ্রপৃষ্ঠ…
-
একদিনের জন্য ঘুরে আসতে পারেন চাকলা
চাকলা ধাম হল বাঙালি হিন্দুদের একটি গুরুত্বপূর্ণ তীর্থ। হিন্দুদের বিশ্বাস অনুযায়ী, এই তীর্থস্থান বাবা লোকনাথের জন্মভূমি। যদিও এই নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। কিন্তু সেই বিতর্ক ভক্তদের ভক্তির পথে এতটুকু বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি। কলকাতা থেকে চাকলার দূরত্ব প্রায় ৫৫ কিলোমিটার। গাড়িতে গেলে যশোর রোড ধরে গুমা ক্রসিং থেকে বাঁক নিতে হবে, প্রথমে বাদর বাজার এবং শেষে চাকলা…
-
গোসানিমারির গোসানি দেবীর মন্দির
কোচবিহারের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী পর্যটন কেন্দ্র গোসানিমারি রাজপাট। রাজপাট, কামতেশ্বরী মন্দির, শালবাগান, রাজার গড় কিংবা সিঙ্গিমারি নদী নিয়ে গড়ে ওঠা এই গোসানিমারি রাজপাটের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক প্রাচীন ইতিহাস। বিস্তীর্ণ সবুজ ঘাসের প্রান্তর, মাঝে মাঝে খননকার্যের ফলে উঠে আসা প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের মাঝে নাগরিক ক্লান্তি ভুলে যেতে সপ্তাহান্তের দু-তিনদিনের ছুটিতে গোসানিমারি রাজপাট ভ্রমণ করে নিতেই পারেন। উত্তরবঙ্গের…
-
গরমের ছুটিতে ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারেন যে চারটি দেশ থেকে
ভারতের বাইরে এমন অনেক দেশ আছে যেখানে ভিসা ছাড়াই ভারতীয়রা ভ্রমণ করতে পারেন। বিশ্বের মোট ৫৮টি দেশে ভিসা ছাড়া অথবা ঢোকার পরে ভিসার সুবিধা পান ভারতীয়রা। ২০১৩ সালে এমন দেশের সংখ্যা ছিল ৫২। এখন আরও ছটি দেশ ওই তালিকায় যুক্ত হয়েছে। তাই কাজের ফাঁকে গরমের ছুটিতে ভিসা ছাড়াই ঘুরে আসতে পারেন এই চারটি দেশ থেকে।…
-
কলকাতার কাছেই আড়াই হাজার বছরের ইতিহাস ধরে রেখেছে যে গ্রাম
হাতে মাত্র এক দিন ছুটি? ভাবছেন কোথায় যাবেন! নতুনত্বের স্বাদ পেতে চলে যেতেই পারেন কলকাতার থেকে মাত্র ৪৫ কিলোমিটার দূরে চন্দ্রকেতুগড়। যাঁরা ইতিহাস ভালোবাসেন চন্দ্রকেতুগড় তাদের জন্য আদর্শ ভ্রমণের জায়গা। সবুজ গাছপালা, উঁচু সবুজ ঘাসের ঢিপির মাঝেই জেগে আছে প্রাচীন কালের এই স্থাপত্যের ভগ্নাবশেষ। শহুরে কোলাহল ছেড়ে ইতিহাসের বুকে শান্ত, নিরিবিলি বিস্তীর্ণ অঞ্চলে কিছুক্ষণ কাটিয়ে…
-
রোদ-ছায়ার কাটাকুটিতে রহস্যময় পাহাড়ের কোলে আদিবাসী গ্রাম
ঠিক যেন ঘরের উঠোনে মাথা তুলে দাঁড়িয়েছে। পাহাড় তো, তাই কিছুটা হয়ত রহস্যময়। বর্ষার মেঘ কখনও তার চুড়াকে ঢেকে দিচ্ছে, কখনও রোদ-ছায়ার মোহময়তা তাকে ঘিরে রাখছে। আসলে তো পাহাড় নয় টিলা। ১৪৮০ ফিটের আস্ত একটা টিলা। বাঁকুড়া জেলার অন্যান্য টিলাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উঁচু। ছোটনাগপুর মালভূমিটাইতো এরকম ছোট ছোট কত টিলায় ভর্তি। কিন্তু বিহারীনাথ যেন সবার…
-
বিকেলের আরতি শেষ হলেই সকলকে ৬০০ সিঁড়ি পেরিয়ে নেমে আসতে হয়
গুজরাটের আমেদাবাদ থেকে রাজকোট যাবার পথে ছোট শহর চোটিলা। রাজকোট থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে এবং আমেদাবাদ থেকে প্রায় ১৭০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এখানে চোটিলা পাহাড়টি প্রায় ১২০০ ফুট উঁচু এবং এই পাহাড়ের মাথায় অবস্থিত মা চামুণ্ডেশ্বরী মন্দিরটি এই অঞ্চলের বিখ্যাত মন্দির। প্রচলিত জনশ্রুতি অনুসারে এখানেরই এক বাসিন্দা স্বপ্ন দেখেছিল যে দেবী বলছেন চোটিলা পাহাড়ে…
-
মূর্তি নয় পাথরকেই এখানে দেবীরূপে পুজো করা হয়, যেখানে পড়েছিল সতীর গলার হাড়
বীরভূম জেলার সাঁইথিয়া শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত নন্দিকেশ্বরী মন্দির। মন্দির থেকে মাত্র দেড় কিলোমিটার দূরে ময়ূরাক্ষী নদী আর ১ কিলোমিটারের মধ্যে সাঁইথিয়া জাংশন স্টেশন। সাঁইথিয়া জায়গাটি আগে নন্দিপুর নামে পরিচিত ছিল। প্রচলিত জনশ্রুতি অনুসারে দেবী নন্দিকেশ্বরীর নামেই এই শহরের নাম হয়েছিল নন্দিপুর। বলা হয় এখানে আগে জঙ্গলে পূর্ণ ছিল এবং পাশে ছিল মহাশ্মশান। তার পাশ দিয়ে…
-
কলকাতা থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে এখানেই পড়েছিল সতীর বাঁহাতের কনুই
উজানি সতীপীঠ বা সতীপীঠ মঙ্গলচণ্ডী পূর্ব বর্ধমান জেলার কোগ্রামে অবস্থিত। পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে এখানে সতীর বাঁ হাতের কনুই পড়েছিল। এখানে অধিষ্ঠিত দেবী মঙ্গলচন্ডী এবং ভৈরব হলেন কপিলাম্বর বা কপিলেশ্বর। পৌরাণিক কাহিনী অনুসারে সতী নিজের বাপের বাড়িতে বাবার কাছে স্বামীর অপমান সহ্য করতে না পেরে সেখানেই দেহত্যাগ করেছিলেন। সতীর দেহত্যাগের খবর মহাদেবের কাছে পৌঁছতেই মহাদেব সেখানে…
-
ইতিহাসের পথ ধরে বর্তমানে মিঞাপুর থেকে মায়াপুর
বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের যে কয়টি পীঠস্থান পশ্চিমবঙ্গে রয়েছে তার মধ্যে মায়াপুর অন্যতম প্রধান। নবদ্বীপের মতো প্রাচীনত্বের গন্ধ না থাকলেও বেশ সাজানো গোছানো স্বচ্ছ-সুন্দর এই মায়াপুরের প্রশান্তিময় পরিবেশ কিংবা ইস্কন মন্দির প্রাঙ্গনের সৌন্দর্য চোখের শান্তি। নদীয়া জেলার ছোট্ট এক জনপদ মায়াপুর ভাগীরথী নদীর পূর্ব দিকে অবস্থিত। জলঙ্গী নদী এসে মিশেছে এই ভাগীরথী নদীতে। এখানে তাই জলের রঙও…