ইউ এন লাইভ নিউজ: বৃহস্পতিবার সকালে দিল্লিতে নেমে হোটেলে যায় ভারতের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী দল। সেখানে প্রাতঃরাশের বন্দোবস্ত ছিল। ভারতীয় ক্রিকেটারদের পছন্দের কথা ভেবে তৈরি করা হয়েছিল মেনু। কিছুক্ষণ হোটেলে থেকে তার পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর বাসভবনে যান ক্রিকেটারেরা। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেন তাঁরা। সেখানে ১ ঘণ্টার বেশি সময় ছিলেন ভারতীয় ক্রিকেট টিম। সেখান থেকে বেরিয়ে সরাসরি দিল্লি বিমানবন্দরে যান রোহিত, বিরাটেরা।
মুম্বইয়ের বিমান ধরেন তাঁরা। মুম্বাইয়ে তাদের জন্যে অপেক্ষা করে আছে ক্রিকেট বোর্ড আয়োজিত বিশেষ এক উদযাপন। তবে দিল্লী হোটেলে কি এলাহি ব্যবস্থা ছিল? হোটেলে পৌঁছে প্রথমে কেক কাটেন ভারতীয় ক্রিকেটারেরা। ভারতের জার্সির রঙে তিন লেয়ারের কেক তৈরি করা হয়েছিল। কেক কেটে উল্লাসে মাতেন রোহিত, বিরাটেরা। হোটেলের বাইরে নাচেন রোহিত। ঢোল বাজান সূর্যকুমার যাদব। হোটেল সূত্রে খবর, বিরাট কোহলির জন্য ছিল অমৃতসরি ধাঁচের ছোলে-ভাটুরে।
বিরাট নিজেই বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে এই খাবার বিরাটের খুব প্রিয়। ক্রিকেটার হওয়ার পরে ডায়েটের কথা ভেবে এই খাবার তাঁকে বাদ দিতে হয়েছে। কিন্তু সুযোগ পেলে মাঝেমাঝে তিনি খেয়েই নেন। ম্যাচ চলাকালীনও বিরাটকে ছোলে-ভাটুরে খেতে দেখা গিয়েছে। সেই কারণে তাঁর জন্য এই বিশেষ খাবার ছিল। মুম্বইকর রোহিত শর্মা খেতে ভালবাসেন বড়া পাও। তাঁর জন্য বড়া পাও রাখা হয়েছিল মেনুতে। এ ছাড়া নান খাটাই, সিনামন সুগার পামেইর, চারোলি ও পাপরিকা চিজ় টুইস্ট ছিল প্রাতরাশের মেনুতে। ক্রিকেটারদের ঘরে ব্যাট, বল, উইকেট ও পিচের আকারের ছোট ছোট চকোলেট রাখা হয়েছিল।
Leave a Reply